সিজেকেএস’র নির্বাচনে এবারও পুরোনোরাই নির্বাচিত!

খাসখবর খেলা ডেস্ক: উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার (সিজেকেএস) নির্বাচন। শনিবার (২৫ নভেম্বর) সকালে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

thai foods

পরে বিকেলে ফলাফল ঘোষণা করে রিটানিং কর্মকর্তা। বরাবরের মত এবারও সিজেকেএস’র নির্বাচনে পুরোনোরাই নির্বাচিত হয়েছেন।

সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ছাড়া অন্য সবগুলো পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এদিন। সভাপতি পদে পদাধিকার বলে দায়িত্ব পালন করেন জেলা প্রশাসক।

এছাড়া সাধারণ সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করেন সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন। এনিয়ে টানা চতুর্থবার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন তিনি। গতবারও তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।

ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করেন সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা এস এম এন জামিউল হিকমা।

নির্বাচন হওয়া ৬টি ক্যাটাগরির মধ্যে সহ সভাপতি পদে মো. হাফিজুর রহমান ২২১ ভোট পেয়ে প্রথম, সৈয়দ আবুল বশর ১৫৪ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়, এ কে এম এহেসানুল হায়দর চৌধুরী ১২৮ ভোট পেয়ে তৃতীয় এবং অ্যাডভোকেট শাহীন আফতাবুর রেজা চৌধুরী ১২৩ ভোট পেয়ে চতুর্থ হয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

এছাড়া অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক পদে ৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন সৈয়দ সাহাব উদ্দিন (শামীম)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মশিউর রহমান চৌধুরী পেয়েছেন ৮৬ ভোট এবং এ পদে আরেক প্রার্থী পেয়েছেন এস এম শহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ৬৩ ভোট।

অন্যদিকে, যুগ্ম সম্পাদক পদে মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম ২১৫ ভোট পেয়ে প্রথম এবং অহীদ সিরাজ চৌধুরী স্বপন ১৭৩ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। কোষাধ্যক্ষ পদে ১১০ ভোট পেয়ে শাহাবুদ্দীন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট তম প্রতিদ্বন্দ্বী আ ন ম ওয়াহিদ দুলাল পয়েছেন ৬৭ ভোট। নির্বাহী সদস্য সংরক্ষিত (উপজেলা) পদে জাহিদুল ইসলাম ১৭৯ ভোট পেয়ে প্রথম, প্রদীপ কুমার ভট্টচার্য্য ১৪৯ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন।

তাছাড়া নির্বাহী সদস্য (সাধারণ) পদে গোলাম মহিউদ্দিন হাসান ১৯৬ ভোট পেয়ে প্রথম, মোহাম্মদ শাহজাহান ১৭৮ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়, এ কে এম আব্দুল হান্নান (আকবর) ১৭০ ভোট পেয়ে তৃতীয়, মো. দিদারুল আলম ১৬৮ ভোট পেয়ে চতুর্থ, ইঞ্জিনিয়ার জসীম উদ্দিন ১৫৩ ভোট পেয়ে পঞ্চম, হাসান মুরাদ বিপ্লব ১৪৮ ভোট পেয়ে ষষ্ঠ, আকতারুজ্জামান ১৪৫ ভোট পেয়ে সপ্তম, রাশেদুল রহমান মিলন ১৩৪ ভোট পেয়ে অক্টম, নাসির মিয়া ১৩২ ভোট পেয়ে নবম, সৈয়দ মোহাম্মদ তানসীর ১২৮ ভোট পেয়ে দশম, মো. মুজিবুর রহমান ১২৩ ভোট একাদশ তম , এনামুল হক ১২২ ভোটে দ্বাদশ তম এবং আলমগীর পারভেজ ১১৩ ভোট পেয়ে ত্রয়োদশতম
হয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

নির্বাচনে ২৫২ জন কাউন্সিলর ভোটার হিসেবে থাকলেও ২৪০ জন কাউন্সিলর তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। এর মধ্যে কোষাধ্যক্ষ পদে সবচেয়ে বেশি ৬৩ ভোট বাতিল হয়।

খখ/মো মি

আগেচট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচন অনুসন্ধানী কমিটিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারক যারা
পরে“রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ হয়, আগুন সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নয়”-তথ্যমন্ত্রী