বলিউড অভিনেত্রী দিয়া মির্জার দ্বিতীয় বিয়ে! মালদ্বীপ গেলেন হানিমুনে

দিয়া মির্জা,বিয়ে,হানিমুনে,মালদ্বীপে, বৈভর রেখির

খাসখবর বিনোদন ডেস্ক : ২০১৯ সালে ব্যবসায়ি শাহিল সঙ্ঘের সাথে বিয়ে বিচ্ছেদের পর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দীর্ঘ দিনের বন্ধু বৈভবের সাথে সাত পাকে বাঁধা পড়েন বলিউড অভিনেত্রী দিয়া মির্জা।

thai foods

বিয়ের দেড় মাসের মাথায় দিয়া ও বৈভব হানিমুনে যান মালদ্বীপে। সঙ্গে রয়েছেন অভিনেত্রীর সৎ মেয়ে সামায়রা। এঘটনায় প্রশংসিত হয়েছেন তিনি।

মালদ্বীপে হানিমুনে দিয়া-বৈভবের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি পোস্ট করেছেন তাদের অ্যকাউন্টে। তবে শুধু যুগলে নন, তাঁদের প্রেমের উদযাপনে সঙ্গী বৈভবের প্রথম পক্ষের কন্যাও। এদিকে তাঁদের মধুচন্দ্রিমার ছবিতে ভরে উঠেছে অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল।

নীল আকাশ ও নীল সমুদ্রের মাঝে সাদা পোশাকে দিয়া মির্জা। ৫টি ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। একটিতে কেবল সমুদ্রের জলের ছবি। বাকি ৪টি ছবিতে দিয়াকে দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন পোজে।

পরনে সাদা পোশাক, মাথায় ঘিয়ে রঙের টুপি, চোখে গোল কালো চশমা। একটি ছবিতে সৎ মেয়ে সামায়রার সঙ্গে পোজ দিয়েছেন দিয়া মির্জা। ধূসর রঙের জাম্পসুট পরে রয়েছেন বৈভব-কন্যা।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি দীর্ঘ দিনের বন্ধু ও প্রেমিক বৈভব রেখির সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী। তাঁদের সাতপাকে বাঁধা পড়ার প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে সম্পূর্ণ বৈদিক মতে।

বিয়েতে ছিল না কন্যাদান প্রথা। বিয়ে দিয়েছেন এক মহিলা আইনজীবী। ২০১৪ সালে ব্যবসায়ী শাহিল সঙ্ঘকে বিয়ে করেছিলেন দিয়া। কিন্তু সেই দাম্পত্য টেকেনি। ৫ বছর পরে ২০১৯ সালে বিবাহ বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেছিলেন তাঁরা।

তাদের বিয়ে নিয়ে বৈভব রেখির প্রাক্তন স্ত্রী সুনয়নার একটি সাক্ষাৎকার থেকে জানা গেছে তিনি দিয়া-বৈভবের বিয়ে নিয়ে খুবই খুশি। তাঁদের কন্যা সামায়রাও খুবই উত্তেজিত। বাবার বিয়েতে আনন্দ করেছেন তিনি। সুনয়না পেশায় যোগ প্রশিক্ষক এবং ওয়েলনেস থেরাপিস্ট।

১৯৮১ সালের ৯ ডিসেম্বর জন্ম নেয়া ৩৯ বছর বয়সী দিয়া মির্জার মা দীপা হিন্দু। তাঁর জন্ম দাতা পিতা ফ্রাংক হ্যান্দ্রিজ একজন খ্রীষ্টান এবং পালক পিতা আহমেদ মির্জা মুসলমান।

খখ/মোহন মিন্টু/প্রিন্স

আগেহেফাজতের হরতালে গণপরিবহণ চলবে!
পরেযারা তাণ্ডব চালাচ্ছেন তাদের অনেকের বাবা-দাদারা রাজাকার ছিলো-তথ্যমন্ত্রী